দেশ |
|
প্রতিষ্ঠাকাল |
১৯৭৬ |
সংসদীয় আসন |
|
সরকার |
|
• সংসদ সদস্য |
বীর বাহাদুর উশৈ সিং (বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ) |
আয়তন |
|
• মোট |
৪৪২.৮৯ কিমি২ (১৭১.০০ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (২০১১) |
|
• মোট |
২২,৬২৯ |
• ঘনত্ব |
৫১/কিমি২ (১৩০/বর্গমাইল) |
স্বাক্ষরতার হার |
|
• মোট |
২৩.৮০% |
ওয়েবসাইট |
পোষ্টাল ঠিকানাঃ উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়
রোয়াংছড়ি, বান্দরবান পার্বত্য জেলা।
ফোনঃ ০৩৬১-৫১০০১
ই-মেইলঃ unorowangchari@mopa.gov.bd
রোয়াংছড়ি বাংলাদেশের বান্দরবান জেলার অন্তর্গত একটি উপজেলা।
আয়তন
রোয়াংছড়ি উপজেলার আয়তন ৪৪২.৮৯ বর্গ কিলোমিটার।[১] এটি বান্দরবান জেলার সবচেয়ে ছোট উপজেলা।
অবস্থান ও সীমানা[সম্পাদনা]
বান্দরবান জেলার সর্ব-উত্তরে ২২°০৩´ থেকে ২২°২০´ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৯২°১৪´ থেকে ৯২°৩০´ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ জুড়ে রোয়াংছড়ি উপজেলার অবস্থান।[১] বান্দরবান জেলা সদর থেকে এ উপজেলার দূরত্ব প্রায় ২০ কিলোমিটার।[২] এ উপজেলার দক্ষিণে রুমা উপজেলা, পশ্চিমে বান্দরবান সদর উপজেলা, উত্তরে রাঙ্গামাটি জেলার রাজস্থলী উপজেলা এবং পূর্বে রাঙ্গামাটি জেলারবিলাইছড়ি উপজেলা অবস্থিত।
নামকরণ
রখইং ছড়া যেখানে তারাছা খালে এসে মিশেছে, স্মরণাতীতকাল পূর্বে সেই রখইং ছড়ার মোহনায় মার্মা উপজাতিদের এক জনপদ গড়ে উঠে। রখইং ছড়ার তীরে এই জনপদ গড়ে উঠায় মারমা উপজাতিদের চিরাচরিত রীতি অনুযায়ী স্থানীয় অধিবাসীরা এই জনপদকে ছড়ার নামে রখইং ওয়াহ্ নামে অভিহিত করে। রখইং ওয়াহ্ অর্থ রখইং ছড়ার মোহনা। কালক্রমে ব্যবসা-বাণিজ্যের সূত্র ধরে এখানে পার্শ্ববর্তী চট্টগ্রাম জেলা হতে বাঙালীদের আগমণ ঘটে। ছোট্ট পরিসরে এখানে বাজার গড়ে উঠে। চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ভাষায় আরাকানকে রোয়াং বলা হয়। তাই রখইং ওয়াহ্কে স্থানীয় বাঙালীরা রোয়াংছড়ি নামে অভিহিত করায় তা কালক্রমে প্রচলিত হয়ে উঠে।[৩]
প্রশাসনিক এলাকা
১৯৭৬ সালে রোয়াংছড়ি থানা প্রতিষ্ঠিত হয় এবং ১৯৮৩ সালে প্রশাসনিক বিকেন্দ্রীকরণের ফলে রোয়াংছড়ি উপজেলায় রূপান্তরিত হয়।[২] এ উপজেলায় বর্তমানে ৪টি ইউনিয়ন রয়েছে। সম্পূর্ণ রোয়াংছড়ি উপজেলার প্রশাসনিক কার্যক্রম রোয়াংছড়ি থানার আওতাধীন।
Planning and Implementation: Cabinet Division, A2I, BCC, DoICT and BASIS